Saturday 27 February 2016

“চেনা দৃশ্য বদলে দিচ্ছেন মেয়র আনিসুল হক" ধন্যবাদ জ্ঞাপন প্রসঙ্গে।


বরাবর
মাননীয় মেয়র 
আনিসুল হক
উত্তর সিটি করপোরেশন
ঢাকা

বিষয় : ধন্যবাদ জ্ঞাপন প্রসঙ্গে।

জনাব
শুভেচ্ছা নিবেন। এই নগরবাসীদের জন্য উন্নয়ন মানেই নতুন কোন ভোগান্তির নাম। তাই মাঝে মাঝে নগরবাসী উন্নয়নে ভয় পায়। নগরবাসীর উন্নয়নের তিক্ত অভিজ্ঞতা লাঘবের জন্য আপনি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা আমি নিজেই স্বচোখে দেখে মুুগ্ধ হয়েছে। আজ অন লাইন সংবাদ মাধ্যম  সংবাদটি পড়ে আনন্দিত। আমি বিশ্বাস করি এই সংবাদ আমার মত কোটি নগরবাসীর জন্য আনন্দের সংবাদ।

নগরে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যদি তাদের উন্নয়ন কর্মকান্ডের সময় নাগরিক অসুবিধার কথা বিবেচনা করে ঠিকাদারকে রাতের বেলায় কাজ করা, ধূলাবালি পরিষ্কার করা, রাস্তা খুড়াখুড়ি রাতের মাঝেই শেষ করার বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে পারে। তবে তা সকলের জন্য মঙ্গলকর। নাগরিক সুবিধার কথা বিবেচনা করে আপনি যে সাহসী ভূমিকা নিয়েছেন তার জন্য আপনার পুরো দলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আমরা বিশ্বাস করি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন জনসেবায় অন্যান্য সিটি করপোরেশনের জন্য অনুকরনীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।

আমি আপনার সিটি করপোরেশনের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সুস্বাস্থ্য কামনা করি। পাশাপাশি “চেনা দৃশ্য বদলে দিচ্ছেন মেয়র আনিসুল হক” বাংলানিউজ২৪ডটকম কর্তৃপক্ষকে এই রকম একটি ইতিবাচক সংবাদ গুরুত্ব সহকারে প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ জানাই।


ধন্যবাদসহ

সৈয়দ সাইফুল আলম

অনুলিপি : সম্পাদক বাংলানিউজ২৪ডটকম

সংযুক্তি বাংলানিউজ২৪ডটকমে প্রকাশিত সংবাদের কপি।

Friday 26 February 2016

মোহাম্মদপুর ১০০ শয্যা মা ও শিশু হাসপাতালের সামনে ডাস্টবিন বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে।



বরাবর
ড. মিজানুর রহমান
চেয়ারম্যান
মানবধিকার কমিশন
 
 
বিষয় : মোহাম্মদপুর ১০০ শয্যা মা ও শিশু হাসপাতালের সামনে ডাস্টবিন বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে
 
জনাব
শুভেচ্ছা নিবেনমানুষের অধিকার রক্ষায় মানবধিকার কমিশনের প্রতি আস্থা, বিশ্বাস অক্ষুণ রাখার আপনার কর্ম প্রচেষ্টাকে ধন্যবাদ জানাই  ঢাকা শহরে একটা শিশুর জন্মগ্রহণে লক্ষ টাকা ব্যয় হয়বেশির ভাগ হাসপাতালের বাধ্যতামূলক সিজার বাণিজ্য আর যদি এনআইসিওতে বাচ্চাটা ভর্তি করা যায়তবে তার ব্যয় কয়েক লক্ষ টাকা ছেড়ে যায়এই বাস্তবতায় মোহাম্মদপুরের ১০০ শয্যার মা ও শিশু হাসপাতালটি মধ্যবিত্ত,নিম্ন মধ্যবিত্ত, বিত্তহীন মধ্যবিত্ত, কাগুজে মধ্যবিত্ত আর পোষাকী মধ্যবিত্তের জন্য আর্শিবাদমাত্র ৫০০০ টাকায় সিজার আর ১২০০ টাকায় সাধারণ ডেলিভারি হয়স্বল্পমূল্যে প্রতিবছর অসংখ্য নারীদের মাতৃকালী স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে
 
সাধারণ পরিবারগুলো মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী এই হাসপাতালটির প্রবেশপথের একাংশ বন্ধ করে স্থায়ীভাবে ময়লা স্থানান্তর কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছেযা মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি সরূপএই বাস্তবতায় আমি কয়েকবার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ঢাকা সিটি করপোরেশনকে বিষয়টি জানিয়ে চিঠি দিয়েছিবিভিন্ন গণমাধ্যম এই বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করেতারপরও এই হাসপাতাটির প্রবেশের একাংশ বন্ধ করে কর্তৃপক্ষ নিমার্ণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে
 
রাষ্ট্র্রীয় এই হাসপাতাল আমাদের সম্পদ এবং এই হাসপাতালে মান সম্পন্ন সেবা পাওয়া আমাদের অধিকারকিন্তু একটি সরকারী প্রতিষ্ঠানকর্তৃক এই রকম গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ডাস্টবিন বানিয়ে অসংখ্য নবজাতক মা ও শিশুর জীবন হুমকির মাঝে ফেলে দিচ্ছে
 
আমরা বিশ্বাস করি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের কর্তৃক জনস্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর কার্যক্রম বন্ধে আমাদের আস্থারস্থল আপনি  উক্ত স্থান পরিদর্শন করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন
 
 
সৈয়দ সাইফুল আলম
 
 
  • কাজী রেজাউল হক, স্থায়ী সদস্য
  • প্রফেসর মাফুজা খানম সমানিত সদস্য
  • সেলিনা হোসেন সমানিত সদস্য
  • ফৌজিয়া করিম ফিরোজ সমানিত সদস্য
  • এরমা দত্ত সমানিত সদস্য

Saturday 20 February 2016

জিগাতলা পিডাব্লিউডি পুকুর সংরক্ষণ প্রসঙ্গে।




বরাবর


ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন
মাননীয় মন্ত্রী
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
ঢাকা, বাংলাদেশ

বিষয় :জিগাতলা পিডাব্লিউডি পুকুর সংরক্ষণ  প্রসঙ্গে

জনাব
শুভেচ্ছা নিবেন
অপরিকল্পতি উন্নয়নে ফলে ঢাকা এখন পুকুর শূণ্যজলাশয় সংরক্ষণে আইন থাকার পর পর্যাপ্ত সংরক্ষণ অভাবে যে কিছু  পুকুর আছে তা বিলিন হবার পথেএই পুকুরগুলো যথাযথ সংরক্ষণ করা গেলে একদিকে যেমন প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা হবেপাশাপাশি স্থানীয় মানুষের পানির চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা রাখবেএই পুকুরগুলো ঘিরে স্থানীয় মানুষের বিনোদন কেন্দ্র হয়ে উঠতে পারেঢাকার ধানমন্ডি জিগাতলা এলাকায় অবস্থিত পিডাব্লিউডি পুকুরটি পর্যাপ্ত সংস্কার ও অব্যবস্থাপনার কারণে বিলিন হবার পথেদীর্ঘদিন সংরক্ষণ অভাবে পুকুরটি দখলের প্রচেষ্টা চলছে


জনস্বার্থে এই পুকুরটি রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের অনুরোধ করছি

ধন্যবাদসহ
  সৈয়দ সাইফুল আলম
০১৫৫২৪৪২৮১৪, shovan1209@yahoo.com
অনুলিপি:

১.      মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্, সচিব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
২.      খান মোহাম্মদ বিলালপ্রধান নিবার্হী, দক্ষিণ সিটি করপোরেশন
৩.     আব্দুল মতিন, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)
৪.      আবু নাসের খান, চেয়ারম্যান, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোল (পবা)

Saturday 13 February 2016

শাহবুদ্দিনদের বাংলাদেশ।

 ঢাকায় টাকা হলে বাঘের দুধ মিলে মুখে মুখে এই কথা থাকলেও।  টাকা থাকলেই ঢাকায় প্রয়োজনের সময় সিএনজি অটো রিক্সা মিলবে তা দাবী করা কঠিন।

ঢাকার রাস্তায় সিএনজি অটো রিক্সা এক ভোগান্তির নাম। এই ভোগান্তি নিরসনে সরকার কাজ করছেন। কিন্তু কোন ভাবেই ভোগান্তি রোধ করা যাচ্ছে না। মিটারের অতিরিক্ত ভাড়া নিতে চালকদের যানজট, শীত, গরম, দুপুরবেলা, বেশি রাত, বেশি ভোর কত শত অযুহাত। সবচেয়ে বেশি অযুহাত মালিক অতিরিক্ত দৈনিক জমা নেয় বিষয়ে। যেহেতু দৈনিক জমা নেওয়ার বিষয়টি সরকার কোন ভাবেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। তাই চালকরাও বাধ্য হয়ে মিটারের অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে।

মোবাইল কোর্ট, মন্ত্রীর দৌড় ঝাপ, বিএটির অভিযান, পত্রিকা-টেলিভিশনের ছবি সংবাদ ছাপিয়ে কোন কোন নিস্তার নেই। ঢাকাবাসী অসহায়। হয় চুক্তিতে নয়তো বা মিটারের বেশি অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হবে। কাগজে কলমে যাই থাক জনগণকে এটাই ঢাকার রাস্তার নিয়ম। ৬০ ভাগ ভাড়া বেড়ে যাবার পরও মানুষ ভেবেছিল এবার হয়তবা চাইলেই অটো রিক্সা মিলবে । তাদের কে রাস্তায় হতাশ করল চালক-মালিক পক্ষ।

সিএনজি অটো রিক্সার নৈরাজ নিয়ে হাজার খবর পাবেন পত্রিকার পাতায়, টেলিভিশনের সংবাদগুলোতে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। কোন ভাল খবরই কি নেই ঢাকার অটো রিক্সা নিয়ে?

এমন কোন চালকই নেই, যে মিটারের অতিরিক্ত ভাড়া নেয় না। আপনি যেখানে যেতে চাইবেন সেখানেই আপনাকে নিয়ে যাবে?

এই প্রশ্নের উত্তরে হাজারটা না মাঝে যে দু একটা হ্যাঁ আসতে পারে। মাদারিপুরের মো: শাহবুদ্দিন চাচা  তাদের একজন।
কত বছর এই লাইনে আছেন, তার হিসেব নিজের কাছে মিলানো কঠিন। ঢাকায় সেই বেবি ট্যাক্সি দিয়ে শুরু। ৪০ বছরের বেশি সময় পার হয়ে গেছে। মানুষ ঠকাতে কিংবা জিম্মি করে বেশি আয় করতে চাই না বাবা। মিটারে যা আসে তাতেই খুশি, আয় তো খুবই মন্দ না।

 সকালে একটু তাড়াতাড়ি বের হন তিনি।   দিন শেষে কত মানুষের ঠিক সময় মত অফিস পৌছে দিয়েছেন তার হিসেবেই নাকি তার প্রশান্তি। অফিস টাইমে তিনি কাউকে না বলেন, না। সব গন্তব্যে যেতে রাজি। কিন্তু বয়সের ভারে মাঝে মাঝে কান্তি লাগে। তাই দুপুরটায় বিশ্রাম নেন। তখন মাঝে মাঝে না বলতেই হয়। এই না বলটাতেও ভদ্রলোকের হাজার সংকোচ। খুবই নরম সুরে বলেন বাবা একটু বিশ্রাম নিচ্ছি।

শাহবুদ্দিন চাচা আর তার গাড়ির মালিক দেলোয়ার শুরু করেছেন। মিটারে গাড়ি চালিয়ে যাত্রীকে গন্তব্যে পৌছে দেবার লড়াই। ঢাকা নিয়ে হাজার হতাশার মাঝে শাবুদ্দিনরাই বাংলাদেশ। আপনি যেমন বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখেন তেমনি বাংলাদেশ গড়ার কারিগর শাহবুদ্দিন। আসুন একটা ধন্যবাদ নেই এই শাহবুদ্দিন  চাচা কে।  এই ধন্যবাদ না দিলে, আপনি আমি পিছিয়ে পড়ব স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার লড়াই থেকে।


ধন্যবাদ শাহবুদ্দিন চাচা।
আমরা বিশ্বাস করি আপনি বাংলাদেশ।
শাহবুদ্দিন চাচার মোবাইল ফোন নাম্বার ০১৯৩৪৩০৪০২৭


Wednesday 3 February 2016

সিটিজেন রিয়েল এষ্টেট ব্যাংক নামক একটি ব্যাংকের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিতকরণ প্রসঙ্গে।

বরাবর
গর্ভনর
বাংলাদেশ ব্যাংক
মতিঝিল,ঢাকা
বিষয় : সিটিজেন রিয়েল এষ্টেট ব্যাংক নামক একটি ব্যাংকের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিতকরণ প্রসঙ্গে।
জনাব
শুভেচ্ছা নিবেন।
আমি গত কয়েকদিন আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া গোর্কনঘাট এলাকায় সিটিজেন রিয়েল এষ্টেট ব্যাংক নামক একটি ব্যাংকের সাইন বোর্ড দেখি। স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলে জানি সিটিজেন রিয়েল এষ্টেট ব্যাংক নামে তারা গ্রাহক থেকে আমানত সংগ্রহ করছে। তারা স্থানীয় মানুষের বিদ্যুত বিল গ্রহণ করছে।
আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকাভুক্ত ব্যাংকের তালিকায় এই ব্যাংকটির নাম দেখতে পাইনি। ফলে একজন নাগরিক হিসেবে বিষয়টি আপনাকে অবহিত করছি। ব্যাংকটির অনুমোদিত কিনা জানালে স্থানীয় মানুষজনের আমানত নিশ্চিত হবে।
আমি আস্থা রাখি গ্রাহক স্বার্থরক্ষায় বাংলাদেশ ব্যাংক দ্রুত ব্যবস্থা নিবে।
ধন্যবাদসহ
সৈয়দ সাইফুল আলম

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য-এসডিজি অর্জন এবং ‘সুস্থ জাতি’ গড়তে আগামী ২৫ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে তামাক নির্মূলের আশা প্রকাশ করায় ধন্যবাদ প্রসঙ্গে

বরাবর
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রধানমন্ত্রী কার্যলয়
ঢাকা ।

বিষয় : টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য-এসডিজি অর্জন এবং ‘সুস্থ জাতি’ গড়তে আগামী ২৫ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে তামাক নির্মূলের আশা প্রকাশ করায় ধন্যবাদ প্রসঙ্গে।

জনাব
শুভেচ্ছা নিবেন।
নানা সীমাবদ্ধতার মাঝেও জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে আপনার সরকারের বিভিন্ন ইতিবাচক পদক্ষেপের জন্য ধন্যবাদ জানাই। গত ৩১ জানুয়ারী ২০১৬ রোববার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এসডিজি অর্জন নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর স্পিকারদের সম্মেলনে  “২০৪০ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ থেকে তামাকের ব্যবহার  নির্মূল করা সম্ভব হবে” বলে যে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তা দেশের তামাক নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

আমরা লক্ষ্য করেছি তামাকের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য হারে কমাতে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ২০১৩ সালে ধূমপান ও তামাক জাতীয় পণ্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন সংশোধন ও ২০১৫ সালে সংশ্লিষ্ট বিধি প্রণয়ণ  এবং এই আইন-বিধিমালা বাস্তবায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। তারপরও তামাক কোম্পানীগুলো বিভিন্ন ভাবে সরকারে তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্থ করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত।

 উল্লেখ্য আগামী ১৯ মার্চ ২০১৬ থেকে দেশের ধূমপান ও তামাক জাতীয় পণ্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন এবং বিধিমালা অনুসারে তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ছবিসহ সর্তকবাণী আসবে। যা দেশের তামাক নিয়ন্ত্রণে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হবে। এ কার্যক্রম বাধাগ্রস্থ করতে কোম্পানীগুলো নানা প্রচেষ্টায় লিপ্ত।

জনগণ হিসেবে আমরা বিশ্বাস করি দেশের  পরিবেশ, কৃষি, অর্থনীতি, জনস্বাস্থ্য রক্ষায় আপনার বলিষ্ঠ পদক্ষেপের মাধ্যমে তামাক কোম্পানীর সকল অপচেষ্টা ব্যর্থ হবে। যথা সময় তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ছবিসহ সর্তকবাণী প্রচার হবে।

আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।

ধন্যবাদসহ
সৈয়দ সাইফুল আলম
বাসা ৫৮/১, ১লেন কলাবাগান, ধানমন্ডি, ঢাকা
০১৫৫২৪৪২৮১৪
shovan1209@yahoo.com

অনুলিপি :
মাননীয় মন্ত্রী স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
মাননীয় প্রতিমন্ত্রী স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সচিব, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
রোকসানা কাদের অতিরিক্ত সচিব, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সমন্বয়কারী, জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

Monday 1 February 2016

গুলশান পার্ক উদ্ধার প্রসঙ্গে।



বরাবর
মাননীয় মেয়র 
আনিসুল হক
উত্তর সিটি করপোরেশন
ঢাকা

বিষয় : গুলশান পার্ক উদ্ধার প্রসঙ্গে।

জনাব
শুভেচ্ছা নিবেন। গুলশান পার্কটি অনেকদিন একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের দখলে ছিল। পরে পার্কটি উদ্ধার করা হয়। কিন্তু বর্তমানে নতুন করে একটি ক্লাবের সাইন বোর্ড পার্কের বিভিন্ন স্থানে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। একটি স্থাপনাও তৈরি করা হয়েছে পার্কের ভিতরে। বিগত সময়ে লক্ষ্য করা গেছে যে পার্কগুলোতে একটি ক্লাব বা সংগঠনের সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে রাখা হয়। তারপর ধীরে ধীরে পার্ক,মাঠটি তাদের দখলে নিয়ে নেয়। ফলে স্থানীয় শিশু-কিশোরদের খেলাধূলার সুযোগ বঞ্চিত হয়। বিনোদনের সুযোগের অভাবে শিশুরা ক্রমেই মাদক ও অন্যান অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে।


এমতবস্থায় নাগরিক সুবিধার কথা বিবেচনা করে আপনি পার্কটি রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা নিবেন। আমরা বিশ্বাস করি অন্য কোন প্রতিষ্ঠান নয় বরং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এই পার্কটি রক্ষনাবেক্ষনে সক্ষম।


ধন্যবাদসহ
সৈয়দ সাইফুল আলম
পরিবেশকর্মী

অনুলিপি
১.    চেয়ারম্যান রাজউক
২.    পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন
৩.    বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন
৪.    বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবি সমিতি