Monday 14 September 2015

“গুটি কয়েক ব্যক্তি আর প্রতিষ্ঠান নদী দূষণ দখলে দায়ী ভয় ভীতির উর্ধ্বে বৃহৎ স্বার্থে রাষ্ট্রের এদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।”

“গুটি কয়েক ব্যক্তি আর প্রতিষ্ঠান নদী দূষণ দখলে দায়ী
 ভয় ভীতির উর্ধ্বে বৃহৎ স্বার্থে রাষ্ট্রের এদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।”


আইন আছে, আদালতের নির্দেশনা আছে। তবে আইনকে শ্রদ্ধা না করে গুটি কয়েক ব্যক্তি আর প্রতিষ্ঠান নদী দূষণ ও দখল করছে। তাদের বিরুদ্ধে সবাইকে সম্মিলিত ভাবে রুখে দাড়াতে হবে।  নদী পাড়ের সকল মানুষই নদীর রক্ষক তথা রিভার কিপার হিসেবে কাজ করবে। আমরা সবাই মিলে আমাদের নদী বাঁচাব। দুষণমুক্ত রাখব সরা বছর সাতার উপযোগী রাখব। কারণ নদী না বাঁচলে নগর, সভ্যতা জীবন কিছুই বাঁচবেনা।

 আমাদের সন্তানেরা এখন কম্পিউটারে নদী দেখে। সুইমিংপুলে সাতার শেখে। যা ভীষণ কষ্ট দেয় মনে। সম্প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নদীর নাব্যতা রক্ষার যে নির্দেশ দিয়েছেন তার দ্রুত বাস্তবায়ন দেখতে চান তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এ উপদেষ্টা।

 বুড়িগঙ্গার সীমানা পিলার দেখে মনে হল নদীর পাড় আর নেই। অনেক পিলারই স্থাপন করা হয়েছে নদীর মাঝে।  নদীকে দখল ও দূষণমুক্ত করার রাজনৈতিক সদিচ্ছারও ঘাটতি আছে। রাজনৈতিক সদিচ্ছাকে জনমুখি করতে নদীপাড়ের মানুষের জোরালো ভূমিকা রাখতে পারেন।

 নিউইয়র্কের হাডসন ও টেমস নদীপাড়ের মানুষেরা যেভাবে একতাবদ্ধ হয়ে নদীকে দূষণমুক্ত করেছে আমাদেরকেও তাই করতে হবে। গাজী আশরাফ লিপু বলেন,  আগামী নির্বাচনের ইশতেহারে ঢাকার পাশের নদী দূষণমুক্ত করার কথা যুক্ত করতে হবে।

No comments:

Post a Comment