Tuesday 15 March 2016

মাননীয় গভর্নর আমি কার কাছে যাব?



 
শুভেচ্ছা নিবেনআমি গত ৩ ফেব্রুয়ারিতে একটি ইমেলের মাধ্যমে আপনার কাছে সিটিজেন রিয়েল এস্টেট ব্যাংক নামক একটি বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনহীন ব্যাংককিং কার্যক্রম বিষয়ক লিখিত অভিযোগ দেইপরর্বতিতে আমি কয়েকবার ফোনে যোগাযোগ করি  এবং চিঠি দিয়েছিকিন্তু আশা অনুরূপ কোন অগ্রগতির খবর না পেয়ে আপনার অফিসে সশরীরে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য যাইযাবার পর শুনতে পাই আপনি চিঠিটি সংশ্লিষ্ট বা  দায়িত্বশীল বিভাগে পাঠিয়ে দিয়েছেনআমাকে সেই বিভাগে যোগাযোগের জন্য বলা হয়আমি যখন ঐ বিভাগে যাই তখন হতাশ হই তাদের আচরণে কারণ কর্তৃপক্ষকে যখনই জিজ্ঞাসা করলাম এই চিঠির বিষয়ে তখন তারা আমাকে প্রশ্ন করে আপনার বাড়ি কোথায়? আপনি কি কেন অভিযোগ করেছেন? আপনার লাভ কি? কোন সুবিধা কি ব্যাংক থেকে পাননি ? আপনি টাকা জমা রাখেনি তাতে আপনার সমস্যা কি?

আমি ধর্য্য এবং আন্তরিকতার সাথে তাদের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিআমি তাদের বুঝাতে চেয়েছি যে আমি সাধারন আমাতনকারীদের পক্ষে, তাই অভিযোগ করেছিযদি ব্যাংকটি কার্যক্রম বৈধ হয় তবে আমার কোন আপত্তি নেই কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকায় এই ব্যাংকটি নাম নেই তাই অবহিত করেছি। তাদের কয়েকজন যেমন সহযোগিতা করল আর কয়েকজনের আচরণে আমি ক্ষুব্ধকারণ আমার ধারনা ঐ ব্যাক্তিদের যথাযথ নিয়ম জানা প্রয়োজনযিনি দায়িত্বশীল ছিলেন তিনি আমাকে বলেছেন যে আমি যেন ঐ ব্যাংকে যাই এবং গ্রাহকদের সকল তথ্য সংগ্রহ করিতারপর তারা কোন ব্যাংকের তাদের আমানত রাখে তার বিবরণ সংগ্রহ করিএকজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের হিসাব বিবরনি আমি কি করে সংগ্রহ করতে পারি? পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের মত একটি দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানের অবশ্য গ্রাহকদের মতামতকে প্রাধান্য দেওয়া উচিততাদের বিশ্বাস রাখা উচিত যে আমাদের মত হাজার হাজার মানুষের সহযোগিতা হাত প্রশস্ত করলে তাদের কার্যক্রম আরো নিরবিচ্ছিন্ন হবে

আমি আসার আগে তারা জানায় যে তারা এই বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত নয়আপনি তাদের তদন্তের জন্য ভুল জায়গায় চিঠিটি পাঠিয়েছেনমাননীয় মেয়র আমি অনুরোধ করছি আপনি সময় করে চিঠিটি সঠিক স্থানে পাঠানহাজার কোটি টাকার দূনীতির বিষয় আপনি সামাল দিচ্ছেন এই মূহুর্তে এই ছোট বিষয়টি হয়তবা খুবই ছোটকিন্তু আমার এলাকার সাধারন মানুষগুলো এই শত টাকার দু:খ কোটি টাকা ছাপিয়ে যাবে কারণ তাদের সারাজীবনের আয়ই কয়েক হাজার টাকা। আর সেই টাকা যদি এই রকম প্রতারকদের কাছে চলে যায়। তবে তারা নিরুপায়।

আমি জানি আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের ঐ কমকতাদের মত বলবেন না। যে মানুষগুলো ধরা খাওয়া উচিত। কারণ আপনি আপনার জীবনের একটি বড় অংশ গ্রামে কাটিয়েছে। আর তাই আপনি বুঝে মানুষগুলো খুবই সাধারণ। সহজেই অন্যের কথায় বিশ্বাস করে প্রতারিত হয়।

আমি আপনার প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন কর্মকর্তা পরামর্শ ক্রমে স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিত করিএবং তার অনুলিপিও আপনাকে প্রেরণ করেছিকিন্তু তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠি ছাড়া কোন প্রকার উদ্দ্যোগ নিতে অপারগ বলে আমাকে অবহিত করেছেতাই আপনার সুবিধামত সময়ে এই বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার জন্য অনুরোধ করছিপাশাপাশি আপনার প্রতিষ্ঠানের যদি  এটি এখতিয়ারে না থাকে তবে কাদের এখতিয়ারে আছে তা জানানো কিংবা ঐ প্রতিষ্ঠানে চিঠিটি প্রেরণ করে গ্রামবাসীর আমানত সুরক্ষায় পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ করছি  বাংলাদেশ ব্যাংকের মত একটি দায়িত্বশীল ও

আমি আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি

Thursday 10 March 2016

জীবনানন্দ দাসের বাড়ি সামনে থেকে ডাস্টবিনটি অপসারণ প্রসঙ্গে।

বরাবর
মেয়র
বরিশাল সিটি করপোরেশন
বরিশাল।

বিষয়: জীবনানন্দ দাসের বাড়ি সামনে থেকে ডাস্টবিনটি অপসারণ প্রসঙ্গে।

জনাব
শুভেচ্ছা নিবেন। বরিশালের রূপ দেখে আমরা ভ্রমণ পিপাসুরা এক বাক্যে বলি “ এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর শহর”। শুধু স্থানীয় ভ্রমণকারী নয়। বিদেশি ভ্রমণকারীদের কাছে বরিশাল এখন অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান। ভ্রমণকারীরা বরিশালের সাথে জীবনানন্দ দাসের  অন্যরকম যোগসূত্র খোঁজে পায়। তাই বরিশালের রূপে মুগ্ধ ভ্রমণকারীরা একবারের জন্য হলেও জীবনাননন্দ দাসের বাড়িতে বেড়াতে যায়। দিন কয়েক আগে আমিও গিয়েছিলাম কয়েকজন ভ্রমণকারীদের সাথে জীবনানন্দ দাসের বাড়ি দেখতে। কিন্তু তার বাড়ির প্রবেশপথে ডাস্টবিনটি দেখে আমরা হতাশ হয়েছি।


আমি বিশ্বাস করি আপনার মত একজন দায়িত্বশীল মেয়র এর নিকট এই বিষয়টি দৃষ্টিগোচর হলে। জীবনানন্দ দাসের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নিশ্চয় অতিসত্ত্বর অপসারনের ব্যবস্থা নিবেন। একজন ভ্রমণকারী হিসেবে আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাই দেশের অন্যতম পরিচ্ছন্ন ও নিরাপদ শহরের নগরপিতা হিসেবে সফল দায়িত্ব পালনের জন্য। আমি আপনার ও  আপনার সিটি করপোরেশনের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সুস্বাস্থ্য কামানা করি।

ধন্যবাদসহ
সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন
৫৮/১ কলাবাগান, সড়ক : ১লেন
ধানমন্ডি, ঢাকা

Tuesday 8 March 2016

সব দোষ কৃষ্ণচূড়া আর সাজ্জা খালিদ মাহমুদ মিঠুর।

নন্দিত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও গুণী চিত্রশিল্পী খালিদ মাহমুদ মিঠুর হত্যাকারী কৃষ্ণচূড়া গাছটির ছবি আজ অনেক পত্রিকায় ছাপা হয়েছে/হবে। ঘাতক সেই গাছ ঘিরে অনেকের ক্ষোভ। এই শহরের রাস্তার ধারে আর কোন গাছ থাকবে কিনা তা নিয়েও অনেক মন্তব্য চলছে/চলবে। কিন্তু এই কৃষ্ণচূড়া গাছটিকে যারা ঘাতক বানিয়ে দিল তাদের কোনদিন বিচার হবে না?

সব দোষ কৃষ্ণচূড়া আর সাজ্জা খালিদ মাহমুদ মিঠুর।

কিন্তু দিন কয়েক আগেই এই গাছটির রূপে মুগ্ধ হয়ে হাজার মানুষ প্রশান্তি নিঃশ্বাস নিয়েছে। গেল বসন্তে হাজার কপোত-কপোতীর মন রাঙিয়েছে এই কৃষ্ণচূড়ার রূপে। কত সৌখিন ক্যামেরাম্যানের ক্যামেরায় ধারণ করা হয়েছে এর রূপ তার হিসেবে নেই।

আজ এই গাছটি শুধুই ঘাতক কৃষ্ণচূড়া, শত শত মানুষের মন রাঙানো, জীবনের জন্য অক্সিজেনের জোগানদাতা আজ সকলের কাছে ঘাতক!!!

এই গাছটি কি বয়সের কারণে ভেঙ্গে পড়েছে? ঢাকার রাস্তার ধারের প্রতিটি গাছকে মাটি থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। ক্রংকিটের চাপা দেওয়া আছে গাছগুলোর চারপাশে। উন্নয়ন করতে গেলেই বার বার গাছগুলোর শিকড় কেটে দেওয়া হয় কিংবা পুরো গাছ কেটে ফেলা হয়।

ঢাকায় এমন শত শত গাছ আছে যা ভেঙ্গে পড়ার অপেক্ষায় আছে। এই গাছগুলো কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত হবে নিশ্চয় কয়েকদিনের মধ্যেই। কিন্তু এটি আর একটি ভুল পদক্ষেপ হবে। যে গাছগুলো ঢাকার কোটি মানুষের বাঁচার অন্যতম মাধ্যম অক্সিজেনের জোগান দাতা তাদের রক্ষার জন্য কোথাও কোন পরিকল্পনা নেই। বৃক্ষরোপনের নামে প্রতি বছর যে গাছ লাগানো হয় ঢাকায়, তার কতটা এই শহরের জন্য উপযোগী তা বিবেচনা করা হয় না। নেই কোন নীতিমালা। সিটি করপোরেশনের আরবরি কালচার নামের একটা বিভাগ ছিল। এখন আর আছে বলে মনে হয় না।

এই শহরে কত কারণে যে গাছ কাটা হয় তার কোন পরিসংখ্যান নেই। ভিআইপি চলাচল, নিরাপত্তা, উন্নয়ন, বিশ্বকাপ, সৌন্দর্যবর্ধন, সংস্কার শত অযুহাতে গাছ কাটা হয়। সেখানে গাছের চাপায় পড়ে একজন গুণী মানুষের মৃত্যুর পর হয়তবা আরো শত শত গাছ কাটার সিদ্ধান্ত আসবেই। কিন্তু কোটি কোটি মানুষের জীবন রক্ষাকারী গাছগুলো রক্ষার জন্য এ শহরের কোন সিদ্ধান্ত আসে না।

এই শহরে গাছ লাগানো হয় শুধু্ই সৌন্দর্যবর্ধন আর ঠিকাদারের ব্যবসায়ী উদ্দ্যেশ সাধনের জন্য।ঢাকা শহরের রাস্তার সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য দায়িত্ব দেওয়া আছে ১২৯টি প্রতিষ্ঠানকে। এসব প্রতিষ্ঠান মূলত রাস্তার মাঝখানে ডিভাইডার দিয়ে ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগিয়েছে। প্রতি বছর গাছ লাগানো হয় এবং কয়েক মাস পরই ঐ স্থান শূণ্য। কারণ গাছগুলো লাগানোর সময় ভাবা হয় না এটি উপযোগী কিনা। সড়কের মাঝে অসংখ্য গাছ লাগানো হচ্ছে যা একটু বড় হলেই ভেঙ্গে পড়তে বাধ্য । কারণ গাছগুলোর সাথে মাটির তেমন কোন যোগাযোগ নেই। আর এই গাছ পড়া দায় যদি গাছের উপরই পরে তবে বলতেই হয় আমরা নিজেদের দোষ অন্যের উপর চাপিয়ে ভাল থাকতে চাওয়া প্রচেষ্টায় আছি।

কিন্তু কতদিন আর ঘাতক কৃষ্ণচূড়ার উপর দায় চাপিয়ে নিরাপদে থাকব। তারচেয়ে বরং এবার সাজ্জা দেওয়া হোক সিটি করপোরেশনসহ ঐ সকল ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে যারা উন্নয়নের নামে গাছগুলোকে মাটি থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। যারা তাদের পরিকল্পনা এক ইঞ্চি জায়গা রাখে না গাছের জন্য।

খালিদ মাহমুদ মিঠুর হত্যাকারী কৃষ্ণচূড়া হয়তবা আমাদের এই জানান দিচ্ছে। এশহর শুধুই মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। আমরা গাছগুলোও এই শহরে নিরাপদ নই। খালিদ মাহমুদ মিঠুর মৃত্যুর পথ ধরে আমাদের সমাধানের পথে হাঁটতে। গাছ লাগানোর একটা নীতিমালা তৈরি করতে হবে। গাছ রক্ষায় আইন তৈরি করতে হবে। ক্রংকিটে চারপাশ চাপা দিয়ে গাছগুলোকে ঘাতক বানানোর প্রক্রিয়া বন্ধ করতে হবে।

খালিদ মাহমুদ মিঠুর আর কৃষ্ণচূড়া মৃত্যুর পরও যেন আমরা শিক্ষা নেই। বড্ড ভুল পথে এগিয়ে যাচ্ছে ঢাকার কথিত উন্নয়ন। ঘাতক কৃষ্ণচূড়াকে শাস্তি নয়, শাস্তির আওতায় আসুক তারা যারা প্রাণরক্ষাকারী গাছগুলোকে ঘাতকের ভূমিকায় অবর্তীন করছে।

Sunday 6 March 2016

বরিশাল বিভাগের সকল পুলিশ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ধন্যবাদ প্রসঙ্গে।



বরবার
পুলিশ কমিশনার
বাংলাদেশ পুলিশ
বরিশাল, বাংলাদেশ

বিষয়: বরিশাল বিভাগের সকল পুলিশ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ধন্যবাদ প্রসঙ্গে


জনাব
শুভেচ্ছা নিবেন
আমি একজন সৌখিন ভ্রমণকারী দেশে-বিদেশে অসংখ্য জায়গায় ভ্রমণ করেছিবেশ কয়েকবার বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জায়গাতে দেশি বিদেশি পর্যটকসহ আমার ভ্রমনের অভিজ্ঞতা হয়েছেভ্রমণের জন্য বরিশালকে পছন্দ তালিকায় রাখায় এবং বরিশাল শহরের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে আমার দেশি-বিদেশি বন্ধুরা আমাকে প্রতিবার আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেবরিশাল শহর ও তার আশেপাশে ভ্রমণ বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকা থেকে আমরা অধিক নিরাপদ মনে হয়েছে আবার এজন্য বরিশালের নিরাপত্তায় রক্ষায় নিয়োজিত বাংলাদেশ পুলিশের সকল কর্মকর্তাকে তাই আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই

বরিশাল বিভাগ সারা বিশ্বে পর্যটকদের ক্রমেই দৃষ্টি আকর্ষণ করছেকিছু বিছিন্ন ঘটনা বরিশালের প্রতি পর্যটকের মনে বিরূপ ধারনা জন্ম দিতে পারেতাই বরিশাল বিভাগে পর্যটন আকর্ষণের জন্য বরিশাল বিভাগের পুলিশের পক্ষ থেকে কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য অনুরোধ করছি

১.একটি বিশেষ নাম্বার যেখানে ফোন দিলে পর্যটক সহজেই সকল প্রকার পুলিশি সহযোগিতা পাবে
২. বরিশালের ভিন্ন প্রান্তে যাবার জন্য স্পীড বোট চলাচল করেএই স্পীড বোর্ডগুলো কোন নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেই
প্রতিটি বোট বাধ্যতামূলক লাইফ জ্যাকেট দেওয়া
৩. রাতের বেলায় চলাচলের ক্ষেত্রে এই স্পীডবোটগুলো কোন বাতি নেইফলে যেকোন সময় দূঘটনা ঘটতে পারেতাই সংকেত ও বাতির ব্যবস্থা  করা
৪. স্পীডবোট কোন নাম্বার এবং চালকদের কোন নাম্বার নেইফলে পর্যটকরা কিছুক্ষেত্রে অনিরাপত্তা অনুভব করে
৫. পর্যটকদের জন্য লঞ্চের কোটার ব্যবস্থা রাখা
৬. লঞ্চে পর্যটক ভ্রমনের ক্ষেত্রে বিদেশিদের জন্য আলাদা ভাবে নিবন্ধন করাগন্তব্য, অবস্থান ও গাইডের নাম লিপিবদ্ধ করা

আমি বিশ্বাস করি বরিশাল বিভাগের পুলিশের আন্তরিক সেবা কয়েকদিনের মধ্যে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের জন্য দৃষ্টান্ত হবে

ধন্যবাদসহ

সৈয়দ সাইফুল আলম
+8801552442814
shovan1209@yahoo.com